Inlägg

Visar inlägg från december, 2017

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে হিন্দু শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশুদের যৌন নিপীড়নের অভিযোগ, বরখাস্ত বা গ্রেফতার না করে বদলি

Bild
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে হিন্দু শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশুদের যৌন নিপীড়নের অভিযোগ, বরখাস্ত বা গ্রেফতার না করে বদলি মিরসরাই উপজেলায় এক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক হিন্দু শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশুদের যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। বুধবার (২ নভেম্বর) বিকেলে পঞ্চম শ্রেণীর মেয়ে শিশুদের লিখিত অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে অভিযুক্ত ধূম ইউনিয়নের উত্তর নাহেরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক বিধান চক্রবর্তীকে মিরসরাই উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার তাৎণিকভাবে বদলি করেন। কিন্তু তাকে গ্রেফতার ব া বরখাস্ত কোনটাই করা হয়নি। জানা যায়, পাঁচ মেয়ে শিশু শিার্থী ও অভিভাবকদের প্রদান করা অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে জানা যায়, মিরসরাই উপজেলার ধূম ইউনিয়নের উত্তর নাহেরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক বিধান চক্রবর্তী দীর্ঘদিন ধরে বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণীর শিার্থীদের যৌন হয়রানি করছিলেন। শিশু শিক্ষার্থীরা জানায়, ওই শিক্ষক তাদের শরীরের বিভিন্ন অংশে হাত দিয়ে প্রায়ই যৌন হয়রানি করতো। আবার কাউকে বলে দিলে পরীক্ষায় ফেল করিয়ে দেয়ার হুমকি দিতো। অভিযোগকারী এক শিশুর মা শিক্ষা অফিসে উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, ঐ শি...

একজন হিন্দুকে কি ‘মালউন’ বলা যায় ? কুরআন শরীফে এ সম্পর্কে কি আছে?

Bild
একজন হিন্দুকে কি ‘মালউন’ বলা যায় ? কুরআন শরীফে এ সম্পর্কে কি আছে? আরবী ‘মালউন’ (মালাউন নয়) শব্দটা এসেছে আরবী শব্দ ‘লানত’ থেকে । যাকে ‘লানত’ বা ‘অভিসম্পাত’ দেয়া হয় তাকে ‘মালউন’ বা ‘অভিশপ্ত’ বলে। এখানে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে, সাধারণ মানুষ কাউকে ‘অভিসম্পাত’ দিলেই সে ব্যক্তি ‘মালউন’ হয়ে যায় না, তবে মহান আল্লাহ তায়ালা বা রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যদি কাউকে ‘লানত’ দেন, তবে তাকে নিশ্চিত ভাবে ‘মালউন’ বলা যায়। আসুন এ সম্পর্কে পবিত্র কুরআন পাকের কিছু আয়াত শরীফ পাঠ করি। ১) অতএব ক াফেরদের উপরে আল্লাহর অভিসম্পাত। (বাকারা- ৮৯) ২) নিশ্চয় যারা কুফরী করে এবং কাফের অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে সেসমস্ত লোকের প্রতি আল্লাহর ফেরেস্তা এবং সমগ্র মানুষের লানত। (সূরা বাকারা-১৬১) ৩) আল্লাহ তাদের প্রতি অভিসম্পাত করেছেন তাদের কুফরীর দরুন। (সূরা মায়েদা- ৪৬) ৪) বনী-ইসলাঈলের মধ্যে যারা কাফের, তাদেরকে দাউদ ও মরিয়মতনয় ঈসার মুখে ‘অভিসম্পাত’ করা হয়েছে। এটা একারণে যে, তারা অবাধ্যতা করত এবং সীমা লংঘন করত। (সূরা মায়েদা- ৭৮) ৫) নিশ্চয় আল্লাহ কাফেরদেরকে ‘অভিসম্পাত’ করেছেন এবং তাদের জন্যে জ্বলন্ত অগ্নি প্রস্তুত রেখ...

পলাশীর প্রান্তরে ইংরেজদের জয়লাভের মূল কারন মুসলিম নবাবদের বিরুদ্ধে এংলো হিন্দুর প্রচেষ্ঠা।

Bild
১৭৫৭ সালে স্বাধীনচেতা নবাব সিরাজ যেভাবে তার সরকারের হিন্দু কর্মচারী, সেনাপতি ও হিন্দুদের আত্মীয় মীরজাফরের ষড়যন্ত্রে পরাজিত হয়েছিল ঠিক তদ্রুপ এদেশের সরকারও হিন্দুস্থানী ষড়যন্ত্রের অসহায় শিকারে পরিণত হবে। উপরোক্ত বক্তব্যের স্বপক্ষে প্রামান্য তথ্যাদি হল ১। পলাশীর প্রান্তরে ইংরেজদের জয়লাভের মূল কারন মুসলিম নবাবদের বিরুদ্ধে এংলো হিন্দুর প্রচেষ্ঠা। নামকরা হিন্দু পরিবারের সংগে মীরজাফরের আত্মীয়তা ছিল। এজন্য সিরাজ মীরজাফরকে তার অপকর্মের জন্য শাস্তি দিতে সক্ষম হয়নি। (সূত্র: বৃটিশ নীতি  ও বাংলার মুসলমান ড. আজিজুর রহমান মল্লিক, পৃ- ৭০)। ২। নবাব আলীবর্দী খান থেকে উত্তরাধীকার সূত্রে প্রাপ্ত নবাব সিরাজের প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ন পদগুলির দায়িত্বে ছিল হিন্দুরা। ঢাকার প্রাদেশিক দেওয়ান ছিল রাজবল্লভ। বিহারের ১ম গভর্নর ছিল জানকীরাম, ২য় গভর্নর ছিল রাম নারায়ন। অর্থ বিভাগের একচ্ছত্র কর্তৃত্ব ছিল জগৎশেঠের, তার সহযোগী ছিল দেওয়ান চিনুরায়, বাবু বীরুদত্ত, কিরাতচাঁদ ও উমিচাঁদ। সেনাবাহিনীর প্রধান বিভাগের দায়িত্বে ছিল রায়দুর্লভ রাম, বাবু মানিক চাঁদ, রাজা নন্দকুমার ও মোহনলাল। এদের মধ্যে একজন ব্যতীত বাকী সবাই পলা...

কল্পনার রাজ্যে হাবুডুবু খাচ্ছে বর্তমান মুসলিম সম্প্রদায়ঃ

কল্পনার রাজ্যে হাবুডুবু খাচ্ছে বর্তমান মুসলিম সম্প্রদায়ঃ কথা বলছিলাম দু'জন উকিল সাহেবের সাথে।কথার ফাকে বললাম বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে হিন্দুরা দ্বীন ইসলাম অবমাননা যেভাবে শুরু করেছে যেমন: চান্দগাও মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে প্রকাশ্য হত্যার হুমকি, হালিশহরে কুরবানির দিন গর্দান ফেলে দেয়ার হুমকি,কুমিল্লায় মসজিদ অবমাননা,সবশেষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কাবা শরীফ অবমাননার ঘটনা ইত্যাদি। তারা সাথে সাথে আমার কথার প্রতিবাদ করল। আর বলল, 'অনলাইনে যা কিছু লিখা হয় সব ভুয়া' শুধু কি তাই তারা আমাকে আরো বলল , ''বাংলাদেশ ভারত নয় যে,হিন্দুরা যাচ্ছে তাই করতে পারবে,আর যদি করে মুসলমানরা তাদের অবস্থা খারাপ তথা কচু কাটা করত কিন্তু তা করেনি, মূলত কিছু সাম্প্রদায়িক ব্যক্তি মুসলমান হিন্দুর মাঝে দাংগা লাগানোর উদ্দেশ্যে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা করছে''। অর্থাৎ ওকিল সাহেবরা বিশ্বাসই করতে চাইছেনা যে, বাংলাদেশে হিন্দুরা এরুপ কাজ করতে পারে। তারা ইলেক্ট্রিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় যেভাবে দেখেছে,পড়েছে ও শুনেছে সেভাবেই আওরাচ্ছে।  # এই  কথা কি শুধু দু'জন ওকিল সাহেবের 'না,বরং তা অধিকাংশ বাংলাদেশী মুসলমানের। নাউযু...

মুসলমানদের পরাজয়ের ধারাটা বুঝতে পেরেছেন ? আমি ধরিয়ে দিচ্ছি- (মুসলামানরা এই মূল তত্ত্ব যদি একটু ফলো করতে পারে, আশাকরা যায় ৯০% জয়লাভ নিশ্চিত)

মুসলমানদের পরাজয়ের ধারাটা বুঝতে পেরেছেন ? আমি ধরিয়ে দিচ্ছি- (মুসলামানরা এই মূল তত্ত্ব যদি একটু ফলো করতে পারে, আশাকরা যায় ৯০% জয়লাভ নিশ্চিত) -------------------------------------------------------------------- ধাপ:১- প্রথমে ইসলামী বিষয় নিয়ে অবমাননা করলো হিন্দুরা। ধাপ:২- মুসলমানরা সব এক হয়ে তার প্রতিবাদ করলো । পুরো পরিস্থিতি মুসলমানদের পক্ষে। তবে এখনও মুসলমানদের দাবি দাওয়া পূরণ হয় নি। আরো আন্দোলন করতে হবে। ধাপ:৩- মুসলমানদের নাম দিয়ে একটি পক্ষ হিন্দুদের মন্দির ভাংচুর করলো। ধাপ:৪- মিডিয়াতে ব্যাপক ফলাও হলো হিন্দুদের মন্দির ভাংচুরের বিষয়টি। যদিও ইসলাম অবমাননার বিষয়টি তারাই লুকিয়ে রেখেছিলো। ধাপ-৫- এটা হচ্ছে সবচেয়ে কার্যকরী টার্নিং পয়েন্ট। মুসলমানরা মিডিয়া দ্বারা বিভ্রান্ত হলো। তারা সবাই মন্দির ভাংচুরকারীর বিচার দাবি করতে থাকলো, ভুলে গেলো ইসলাম অবমাননার বিষয়টি। ধাপ-৬: সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানের সেন্টিমেন্ট যেহেতু ঘুরে গেছে, সেই সুযোগে সবাই এবার মুসলমানদের ঘাড়ে চেপে ধরলো। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত নাসিরনগরে ৪৪ জন মুসলমানকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ( http://bit.ly/2ec59VK ) ধাপ-৭: মিডিয়া এবার শুরু করলো ...

ভারতের মালউন আর আওয়ামী সরকারের হাত থিকে দেশ কে রক্ষা করার কি কেও নেই?

ভারতের মালউন আর আওয়ামী সরকারের হাত থিকে দেশ কে রক্ষা করার কি কেও নেই? ভারত সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকারকে সরাসরি পাইপ লাইনের মাধ্যমে তেল নেয়ার প্রস্তাব দিয়েছে। ভারত থেকে তেল আমদানির জন্য শিলিগুড়ি থেকে দিনাজপুর পর্যন্ত ১৩০ কিলোমিটার পাইপলাইন স্থাপন করতে হবে। এজন্য সম্ভাব্য ব্যয় নির্ধারণ হয়েছে দুই হাজার কোটি র”পি। যেহেতু বাংলাদেশের একমাত্র তেল শোধনাগার ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেডের (ইআরএল) পরিশোধন ক্ষমতা বাড়ানোর কথা ভাবছে দীর্ঘদিন ধরেই। তাই এই সুযোগটি হাতছাড়া করতে চায় না ভারত। এ ক ারণে তেল শোধনাগারের ক্ষমতা বৃদ্ধি না করে ভারত সরাসরি তাদের শোধনাগার থেকে তেল নেয়ার প্রস্তাব দেয় বাংলাদেশকে। আর ভারতের এই প্রস্তাবের পরই ইআরএলের পরিশোধন ক্ষমতা বাড়ানোর প্রকল্পের কাজ ঝুলে গেছে। দেশে জ্বালানি তেলের চাহিদা ৭০ লাখ মেট্রিক টন। আর এর বিপরীতে দেশের একমাত্র জ্বালানি তেল শোধনাগার ইস্টার্ন রিফাইনারি লি ১৫ লাখ মেট্রিক টনের বেশি যোগান দিতে পারে না। তাই চাহিদার বাকি পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানি করতে হয়। এজন্য এই তেল শোধনাগারের ক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেয় সরকার। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হলে ইআরএলের পরিশোধন ক্ষমতা ...

ফেসবুকে উগ্রহিন্দুদের সিক্রেট গ্রুপ- নাম ‘সনাতন’।

Bild
ফেসবুকে উগ্রহিন্দুদের সিক্রেট গ্রুপ- নাম ‘সনাতন’। গ্রুপের সদস্য ৩৪ হাজারের উপরে, এডমিনের সংখ্যা ২৫ জন। এডমিনদের মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মেজর অথবা ক্যাপ্টেন র‌্যাঙ্কের এক উগ্র হিন্দু নারী, অলকা ভট্টাচার্য্য ( https://www.facebook.com/alakashupa )। তাকে নাকি কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টের অস্ত্রগারের দায়িত্বেও রাখা হয়েছিলো। যাই হোক, এই উগ্রহিন্দু মহল প্রকাশ্যে বাংলাদেশে বসে মুসলিম বিরোধী পরিকল্পনা করছে, বাংলাদেশ থেকে কিভাবে ইসলাম মিটিয়ে দেয়া যায় সে পরিকল্পনা করছে, পুলিশের সাইব ার ইউনিট কি সেগুলো দেখে না, নাকি সেই ইউনিট নিজেই উগ্রহিন্দুত্ববাদের সদস্য। নয়ত রুশো-শাওনকে উগ্রহিন্দুত্ববাদ বিরোধী লেখার কারণে গ্রেফতার করা হয়, কিন্তু অলকা, নয়ন সাহা, আনসার সদস্য কনক দাস, সুপ্রীতি ধর কিংবা রাজীব চৌধুরী মিল্টনকে কেন গ্রেফতার করা হচ্ছে না ? মুসলমানরা বুঝে গেছে, বাংলাদেশ বিক্রি হয়ে গেছে, বাংলাদেশে হিন্দুদের ক্ষমতায় তুলে মুসলমানদের অস্তিত্ত্ব মিটিয়ে দেয়া শুরু হয়ে। বাংলাদেশকে প্রকাশ্যে ভারতের অঙ্গরাজ্য ঘোষণা করা এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।

মালউন প্রেমী ভরে গেছে মুক্তিযুদ্ধ পক্ষের শক্তি আওয়ামীলীগেঃ

মালউন প্রেমী ভরে গেছে মুক্তিযুদ্ধ পক্ষের শক্তি আওয়ামীলীগেঃ আওয়ামীলীগের যত শাখা প্রশাখা রয়েছে ( বিশেষ করে ছাত্রলীগ, যুবলীগ ) সবগুলোর সদস্যরা মালউন প্রেমী হয়ে গেছে। যদিও অধিকাংশই মুসলিম নামের অধিকারী। # সাম্প্রতিক  সময়ে ঘটে যাওয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ঘটনায় এর প্রমাণ । ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মন্দির ভাংগার ঘটনা নিয়ে লীগের প্রত্যেক শাখার মুসলমান সদস্যরা এর তীব্র প্রতিবাদ করেছে।কিন্তু ঘটনার সূত্রপাত যে বিষয়কে নিয়ে তথা  # পবিত্র  কাবা শরীফের উপরে রসরাজ নামক মালুর বাচ্চা কর্তৃক এডিটকৃত শিবের মুরতি বস ানোকে# কেন্দ্র করে হয়েছে সে বিষয়টিকে সজ্ঞানে মিডিয়া যেমন এড়িয়ে গেছে, ঠিক একইভাবে এড়িয়ে গেছে আওয়ামীলীগের সদস্যরা। কথিত মুরতি ভাংগার সাথে জড়িত ছিল আওয়ামীলীগের গ্রুপগত দন্দ্ব এমনটাইই শুনা যাচ্ছে  http://archive.is/fNMf1 । আর ফেসে গেছে, মামলা হয়েছে শত শত সাধারণ মুসলমানের উপর। # আওয়ামী  ছাত্রলীগ চট্টগ্রাম মহানগরের সাধারণ সম্পাদক সাহেব বলেছেন,"বাংগালীর কোন ধর্ম নেই, বাংগালী ধর্ম বিদ্বেষী নয়"।কিন্তু প্রশ্ন হল, কোন সেই কথিত 'বাংগালী' যার ধর্ম নেই, ধর্ম বিদ্বেষী নয়? উত্তর দিতে পারবে কি...

ডি এম পি'র দৃস্টি আকর্ষন করছি, আপনারা না হয় দাদাদের "ইসলাম" অবমাননার চিত্র চোখে পড়ে না বা পড়লেও এড়িয়ে যান কিন্তু দেশের সার্বভৌমত্বের উপর আঘাতের চিত্র ও কি এড়িয়ে যাবেন ??

Bild
ডি এম পি'র দৃস্টি আকর্ষন করছি, আপনারা না হয় দাদাদের "ইসলাম" অবমাননার চিত্র চোখে পড়ে না বা পড়লেও এড়িয়ে যান কিন্তু দেশের সার্বভৌমত্বের উপর আঘাতের চিত্র ও কি এড়িয়ে যাবেন ?? নাকি শুধুই "মুসলিম" দের মাঝেই অনুভুতি খুঁজ়ে পান ? আপনারা হয়ত অনুভুতি হারিয়ে ফেলেছেন, কিন্তু দিনের শেষে যখন সন্তানকে নৈতিকতা শিক্ষা দিবেন তখন কিভাবে দিবেন ? অন্যায় আর ন্যায়ের পার্থক্য কিভাবে বোঝাবেন ? ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করেনি, আপনাদের ও করবে না। নয়ন সাহার সেই পোস্টের আর্কাইভ লিঙ্ক -  http://archive.is/lCTnU ;  https://archive.is/zS90r সেই পোস্টের সরাসরি লিঙ্ক -  http://tinyurl.com/nayanctg আপনাদের তো অনেক এক্সপার্ট আছে, দেখুন তো কেউ এটা ফেক বা হ্যাক প্রমান করতে পারে কিনা ? আপনাদেরকে আন্তরিক ধন্যবাদ। বিশেষ নোটঃ কেউ পক্ষে বা বিপক্ষে গালাগালি করলেই তার মন্তব্য মুছে ফেলা হবে বা বিনা নোটিশে ব্যান করা হবে।

ভারতের যুলুম-নির্যাতনের নমুনা দেখুন....

Bild
ভারতের যুলুম-নির্যাতনের নমুনা দেখুন........ ************************************************************************************ বাংলাদেশের সীমান্তে মুসলমান হত্যা করে কে ? -ভারত বাংলাদেশে সীমান্তে কাটাতারের বেড়া দিছে কে ? - ভারত বাংলাদেশের সীমান্তে মানুষ উলংগ করে নির্যাতন করে কে ? -ভারত সীমান্তে অনুপ্রবেশ করে বাংলাদেশিদের নির্যাতন করে কে ?- ভারত বাংলাদেশের সীমান্ত দিয়ে মাদক পাচার করে কে ? -ভারত শুধু বাংলাদেশে মাদক পাচারের জন্য সীমান্তের ৩৫ কিলোমিটার এলাকার মধ্যে ফেন্সিডিল কারখান করেছে কে ?-ভারত কে বাংলাদেশে হিরোইন পাচার করে? -ভারত বাংলাদেশের পন্য সীমান্ত দিয়ে পাচারে সহযোগিতা করে কে ? ভারত সীমান্ত দিয়ে গরু আমদানী বন্ধ করে বাংলাদেশকে গোশত খাওয়া বন্ধ করার হুমকি দেয় কে ?-ভারত পার্বত্য চট্রগ্রামে অস্ত্র সরবরাহ করে কে ? -ভারত পার্বত্য চট্রগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসীদের প্রশিক্ষন দিচ্ছে কে ?-ভারত পার্বত্য চট্রগ্রামে শান্তি বাহিনির মদদদাতা কে ? - ভারত নদিতে বাধ দিয়ে বাংলাদেশের ন্যায্য পাওনা পানি দিচ্ছেনা কে ?-ভারত উত্তরবংগকে মরুভুমি বানানোর ষড়যন্ত্র করছে কে ? -ভারত সীমান্তবর্তি নদিগুলো দখ...

মন্ত্রী-মিনিস্টার, নেতা, প্রশাসন, মিডিয়া সবাই আসছে হিন্দুদের দেখতে, যতক্ষতি হয়েছে, তার থেকে ঢের বেশি পেয়ে গেছে ইতিমধ্যে । কিন্তু তারপরও মায়াকান্না বন্ধ হচ্ছে না।

Bild
মন্ত্রী-মিনিস্টার, নেতা, প্রশাসন, মিডিয়া সবাই আসছে হিন্দুদের দেখতে, যতক্ষতি হয়েছে, তার থেকে ঢের বেশি পেয়ে গেছে ইতিমধ্যে । কিন্তু তারপরও মায়াকান্না বন্ধ হচ্ছে না। মিডিয়া দেখানো হচ্ছে হিন্দুরাই কষ্টে আছে। আর মন্দির ভাঙ্গার মিথ্যা অজুহাতে যে গণহারে ‍মুসলমানদের গ্রেফতার করা হচ্ছে সে দিকে কোন চোখ নাই । কেউ খবরও নিচ্ছে না মুসলমানদের। যেন মুসলমান মাত্রই ‘কুত্তার বাচ্চা’। আর কুত্তার বাচ্চাদের তো অধিকার থাকতে নেই। একটু পর পর পুলিশ-র‌্যাব বিজিবির দৌড়ানি খেয়ে মাঠে-ক্ষেতে রাত কাটাচ্ছে তারা। মসজিদগুলোতে আজান হচ্ছে না, নামাজ হচ্ছে না। কিন্তু সেদিকে খেয়াল নেই ইসলামী নেতাদের। উনারা গেছেন হিন্দুদের তেল মারতে। আসলে আওয়ামী সরকার হিন্দুদের মাধ্যমে বাংলাদেশটাকে ভারতের অঙ্গরাজ্য বানানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে, এগুলো হচ্ছে তারই লক্ষণ। নাসিরনগরের ঘটনা মুসলমানদের ’৭১ এর দিকে আরেক বার নিয়ে যাবে

মাননীয় প্রধ‌ানমন্ত্রী";

Bild
মাননীয় প্রধ‌ানমন্ত্রী"; আপনার সরকারের গত কয়েক মাসের কার্যক্রম দেখে স্পষ্ট বুঝা যাচ্ছে যে আপনার সরকার হিন্দুদেরকে প্রাধান্য দিয়ে এবং মুসলমানদের দমন করে বাংলাদেশকে হিন্দুত্ববাদী ভারতের অঙ্গরাজ্য বানানোর কার্যক্রম পুরোদ্যোমে শুরু করে দিয়েছে। কারণ আপনার সরকার  এদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের চেয়ে সামান্য কিছু সংখ্যালঘু হিন্দুদেরকে বেশী প্রাধান্য দিচ্ছে! ১,৫ বা ২% হিন্দুরাই কি এই সরকার কে ক্ষমতায় আনার জন্নে যথেষ্ট ছিল? ৯৮% মোসলমান যদি এই সরকার কে বয়কট করে তাহলে থাকবে কি এই সরকারের অস্তিত্ত?

ইহুদী ও ইহুদীবাদী, হিন্দু ও হিন্দুত্ববাদী

Bild
ইহুদী ও ইহুদীবাদী, হিন্দু ও হিন্দুত্ববাদী ইহুদী ও ইহুদীবাদ এক নয়। ইহুদী হচ্ছে যারা ইহুদী ধর্মালবম্বী। আর ইহুদীবাদী বা ইহুদীরাষ্ট্রবাদী হচ্ছে তারাই যারা প্যালেস্টাইনী মুসলমানদের ধ্বংস করে অন্যায্য রাষ্ট্র ইসরাইল প্রতিষ্ঠার পক্ষে। কুচক্রী ইহুদীবাদী বা ইহুদীরাষ্ট্রবাদীদেরকে অনেকে জায়নিস্ট নামে সংজ্ঞায়িত করেছে। সকল ইহুদী-ই ইহুদী, কিন্তু সকল ইহুদীবাদী ইহুদী নয়। অনেক খ্রিস্টানও (অন্য ধর্মাবলম্বীও রয়েছে) এই ইহুদীবাদী বা জায়ানিস্ট দলের সদস্য। বাংলাদেশে এখন যেটা তৈরী হচ্ছে সেটা হলো ইহ ুদীবাদের অনুরূপ হিন্দুত্ববাদ। ইহুদী ও ইহুদীবাদ যেমন এক নয়, অনুরুপ হিন্দু ও হিন্দুত্ববাদ এক নয়। ইহুদীবাদের মত হিন্দুত্ববাদদের মূল ভিত্তিও হচ্ছে ‘এন্টি মুসলিম’। ইহুদীবাদীরা যেমন প্যালেস্টাইনীদের ধ্বংস করার থিউরীর উপর দাড়িয়ে এক হয়েছে, ঠিক তেমনি হিন্দুত্ববাদীরাও মুসলমানদের ধ্বংস করার শপথ নিয়ে এক হয়েছে। সকল ইহুদী যেমন ইহুদীবাদী নয়, ঠিক তেমনি সকল হিন্দুও হিন্দুত্ববাদী নয়। অনেক মুসলমান নামধারীও এই হিন্দুত্ববাদের সাথে সংযুক্ত হয়ে গেছে। এই হিন্দুত্ববাদীদের সহজ সংজ্ঞা হচ্ছে- হিন্দু জনগোষ্ঠীকে পূজি করে মুসলমানদের ন...

হিন্দু জনগোষ্ঠী সাবধান ! বাংলাদেশকে হিন্দুশূণ্য করার টার্গেট নিয়েছে ইসকন

Bild
হিন্দু জনগোষ্ঠী সাবধান ! বাংলাদেশকে হিন্দুশূণ্য করার টার্গেট নিয়েছে ইসকন স্বাধীনতার ৪৫ বছর পার হয়ে গেছে, বাংলাদেশের হিন্দু জনগোষ্ঠী সব সময় থাকতো মুসলমাদের শেল্টারে। মুসলমানরাই দেখে-শুনে রাখতো হিন্দুদের। কিন্তু সেই ভাঙ্গন ধরাতে বর্তমানে কাজ করছে ‘ইসকন’ নামক একটি সংগঠন। আপনারা জানেন, বর্তমানে হিন্দুদের উপর হামলার অন্যতম উপলক্ষ অনলাইন, কিন্তু সেই অনলাইনে ইচ্ছাকৃত ও প্রকাশ্যে ইসলামকে অবমাননা করে বিভিন্ন ছবি পোস্ট করে যাচ্ছে ‘ইসকন’। ইসকন ও তার মদদপুষ্ট সংগঠনগুলো এ ব্যাপারে খুবই বে পরোয়া। তারা জানে, বাংলাদেশে হিন্দুদের সংখ্যা খুবই সামান্য, সামান্য একটি বিষয়ে মুসলমানরা ক্ষেপে যেতে পারে, সৃষ্টি হতে পারে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা। কিন্তু সেটাতে তারা মোটেও বন্ধ হয়নি, রয়েছে অনেকটা বেপরোয়া। ভাবখানা এমন- “কিছু হলে সনাতন হিন্দুদের হবে, আমাদের কি ? আমরা তো অস্ত্রশস্ত্র বেষ্টিত দূর্গের মধ্যে থাকি।” ইসকন তাক মদদপুষ্ট সংগঠন জাগো হিন্দু, জাতীয় হিন্দু মহাজোট, বেদান্ত বিভিন্ন নাম দিয়ে কিছু উগ্র হিন্দুকে মাঠে-ফেসবুকে নামিয়েছে, যাদের হাতে রয়েছে ‘লাল সূতা’। এই লাল সূতাওয়ালাই সাম্প্রদায়িকতা উস্কে দিচ্ছে । ইতিহমধ...

সামান্য টাকার জন্য ভারতের কাছে দেশ বিক্রি.............

সামান্য টাকার জন্য ভারতের কাছে দেশ বিক্রি.............. সামান্য টাকার জন্য আজ দুর্নীতিবাজ সরকারি কর্মকর্তারা ভারতের কাছে বাংলাদেশকে বিক্রি করে দিচ্ছে। বাংলাদেশেই সব সুযোগ আছে, কিন্তু তারপরও বিশাল অর্থের টেন্ডারগুলো দেয়া হচ্ছে ভারতীয় কোম্পানিগুলোকে। যেমন: (১) বাংলাদেশে অনেক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন কন্সট্রাকশন ফার্ম থাকার পরও যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভার বানানো হলো ভারতীয় কোম্পানি সিমপেক্স ইনফ্রাস্ট্রাচার দিয়ে। (সূত্র: বণিক বার্তা, ২২শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩) (২) বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন ঔষধ কোম্পানি থাকলেও শিশুদের জন্য ভিটামিন এ ক্যাপসুল বানানো হলো ভারতের বিতর্কিত ও নি¤œমানের কোম্পানি ‘অলিভ হেলথ কেয়ার’কে দিয়ে। (দৈনিক ইত্তেফাক, ১৭ই মার্চ, ২০১৩) (৩) দেশি কোম্পানিগুলোর যথেষ্ট অভিজ্ঞতা থাকলেও দ্বিতীয় ভৈরব সেতু বানানো হচ্ছে ভারতীয় কোম্পানি ইরকন ও এফকন্সকে দিয়ে। (দৈনিক প্রথম আলো, ১৫ই আগস্ট, ২০১৩) (৪) দেশি কোম্পানিগুলোর যথেষ্ট অভিজ্ঞতা থাকলেও দ্বিতীয় তিতাস রেলসেতু বানানো হচ্ছে ভারতীয় কোম্পনি গ্যানোন ও এফএলসিএলকে দিয়ে। (দৈনিক প্রথম আলো, ১৫ই আগস্ট, ২০১৩) (৫) বাংলাদেশের ভ্যাকসিন উৎপাদন বন্ধ করে (সূত্র: ...

ব্রেকিং- মৌলভীবাজারে হিন্দু কর্তৃক ইসলাম অবমাননা প্রতিবাদ করায় ২ মুসলিম যুবক গ্রেফতার

ব্রেকিং- মৌলভীবাজারে হিন্দু কর্তৃক ইসলাম অবমাননা প্রতিবাদ করায় ২ মুসলিম যুবক গ্রেফতার মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া থানায় অপু দেব নামক এক হিন্দু ছেলের আইডি থেকে কুরআনের উপর কৃষ্ণের ছবি রেখে ফেসবুকে পোস্ট করা হয়। এ ঘটনায় প্রতিবাদ করায় ২ মুসলিম যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ২ মুসলিম যুবকের নাম ওয়াহিদ আহমেদ এবং জাবের হোসেন রিজন। তাদের নামে মামলা দায়ের করে থানার সাব ইন্সপেক্টর সঞ্জয় চক্রবর্তী। মুসলিম যুবকদের নামে তথ্য ও প্রযুক্তি আইনে মামলা করে জেলা হাজতে প্রেরণ করা হয়। এদিকে, অপু দেব ের উপর যেন কোন হামলা না হতে পারে সে জন্য তাকে পুলিশি হেফাজতে নেয়া হয়েছে। পাশাপাশি হিন্দু বাড়িঘর ও মন্দিরে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। খবরের সূত্র ১)  http://bit.ly/2foIlz7 ২)  http://bit.ly/2foIhPH

মুসলিম সমাজের বর্তমান অবস্থা ও স্বরূপ নিয়ে আলোচনা

মুসলিম সমাজের বর্তমান অবস্থা ও স্বরূপ নিয়ে আলোচনা নাসিরনগরের ঘটনার শুরুতে মুসলমানরা ছিলো চালকের আসনে। হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ মুসলমান মাঠে নেমেছিলো ইসলামের পক্ষে এবং ইসলাম অবমাননার বিপক্ষে। অনেক ইসলামী নেতাও ছিলেন তার নেতৃত্বে। কিন্তু হঠাৎ মন্দির ভাঙ্গার ঘটনাকে পূজি করে মূল ঘটনা মুসলমানদের হাত ছাড়া হয়ে যায়। চালকের আসনে বসে যায় এন্টি মুসলিমরা। দেখা যায়- ইসলামী নেতারাও ভোল পাল্টে এন্টি মুসলিমদের দলে যোগ দিয়েছে। পুরো ঘটনা পর্যবেক্ষণে এবং বর্তমান মুসলমানদের অবস্থা নিরীখে মুসলমানদের  বর্তমান অবস্থা আমার চোখে যেভাবে ধরা দেয়- ১) মুসলমানদের কোন প্ল্যাটফর্ম নেই। ২) মুসলমানদের কোন বিশ্বস্ত অভিভাবক নেই, যে বিপদ দেখলেও দৃঢ় থাকবে, ভোল পাল্টিয়ে ফেলবে না। ৩) মুসলমানদের কৌশলগত দক্ষতা নেই বললেই চলে । পড়ালেখা, ইতিহাস চর্চা, গবেষণা কোনটাই নেই। সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার মত যোগ্যতাও নেই। ৪) মুসলমানদের একতা নেই, নেই কোন মুসলিম নেটওয়ার্ক। নেই ভাতৃত্ববোধ। এক মুসলমান বিপদে পড়লে অন্যরা এগিয়ে আসে না। যদি দেখে কোন মুসলমান উপরে উঠতে যাচ্ছে, তবে সে নিজেই তাকে ল্যাং মেরে আসে। অনেকটা কাকড়ার মত। গর্তে ...

দিওয়ালি উৎসবে রেকর্ড দূষণ, দিনেও রাতের ছোঁয়া!

Bild
খবরগুলো লক্ষ্য করুণ- ১) দীপাবলীতে দূষণ মাত্রা ছাড়াল রাজধানী দিল্লিতে ( http://bit.ly/2fI0E32 ) ২) দিওয়ালি উৎসবে রেকর্ড দূষণ, দিনেও রাতের ছোঁয়া! ( http://bit.ly/2fHYGj1 ) ৩) দিল্লিতে ‘দিওয়ালি’ উৎসবে দূষণের মাত্রার রেকর্ড ( http://bbc.in/2g2xfDw ) ৪) দীপাবলীতে বাজির ধোয়ায় দিল্লিতে বায়ু দূষণ বিপজ্জনক মাত্রায় পৌঁছেছে ( http://bit.ly/2fqbqtL ) ৫) বিষাক্ত ধোঁয়াশায় আচ্ছাদিত নয়াদিল্লির অর্থনীতি ( http://bit.ly/2fHeMvs ) ৬) বায়ু দূষণে দিল্লি যেন একটা ‘গ্যাস চেম্বার’ ( http://bbc.in/2fq8rSg ) ৭) দিল্লিতে ১৭ বছরের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ আবহাওয়া ( http://bit.ly/2fqbvhc ) ৮) ধোঁয়াশায় কমছে যৌন ক্ষমতা! ( http://bit.ly/2fHh39T ) ৯) বায়ু দূষণে দিল্লীর ১৮০০ স্কুল বন্ধ ঘোষণা ( http://bit.ly/2fD4k5Q ) ১০) দিল্লিতে বায়ু দূষণ: সব স্কুল তিন দিন বন্ধ ( http://bit.ly/2eJx5vE ) পূজায় পরিবেশ দূষণ হচ্ছে, দূষণের মাত্রা কতটুকু ভয়াবহ তা খবরের হেডিংগুলোই নির্দেশ করছে। একটু চিন্তা করে দেখুন, মুসলমানদের কোরবানীর ঈদে নাকি পরিবেশ দূষণ হয়, এটা নিয়ে মিডিয়া কম লাফালাফি করেনি। ভারতীয় মিডিয়াগুলোও ছিলো অগ্রগামী। ঈদের দ...

হিন্দুস্তানে হিন্দু মাত্রেই সভ্য বলিয়া গৃহীত হইতে চাহিলে মুসলমানী রীতি ধরিত

হিন্দুস্তানে হিন্দু মাত্রেই সভ্য বলিয়া গৃহীত হইতে চাহিলে মুসলমানী রীতি ধরিত, অর্থাৎ তাহাদের ভাষা হইত উর্দু, পোষাক হইত আচকান ইত্যাদি, আদব-কায়দাও হইত মুসলমানসুলভ। এখন যেমন সামাজিক প্রতিষ্ঠা জন্য লোকে সাহেব হইতে চায়, তখন তাহারা মুসলমান হইত। ইহা ছাড়া সামাজিক জীবনে বিদগ্ধ হিন্দু, মুসলমানেরই সঙ্গে মেলামেশা করিত বেশি।” (সূত্র: নির্বাচিত প্রবন্ধ, নীরদচন্দ্র চৌধুরী, পৃষ্ঠা ২২৩) ১৯৬৬ সালে প্রাবন্ধিক নীরদ সি চৌধুরী ‘দেশ’ পত্রিকায় প্রকাশিত একটি প্রবন্ধে উপরোক্ত মন্তব্যটি করেছিল। উল্লেখ্য , ১৮৮৬ সালের পরিসংখ্যানে দেখা যায় যে, জনসংখ্যার মাত্র ১৩.৪ শতাংশ হওয়ার পরও উত্তরপ্রদেশের প্রশাসন ও বিচার বিভাগের ৪৫ শতাংশ পদ মুসলমানদের হাতে ছিল। বাংলায় যখন মুসলিম শাসন জারি ছিল, তখন বাংলার অবস্থাও ভিন্ন কিছু ছিল না। নীরদ সি চৌধুরী তার ‘আত্মঘাতী বাঙালী’ বইতে এ প্রসঙ্গে লিখেছে, “মুসলমান যুগে সম্পন্ন বাঙালী হিন্দু সামাজিক মর্যাদার খাতিরে মুসলমানী পোষাক পরিত ও ফারসী বলিত। ইহার পর তাহারা ইউরোপীয় ধরণের পোষাক পরিয়া ইংরেজিতে কথা বলিতে লাগিল।” কেন এ বৈপরীত্য? কারণ পলাশীর যুদ্ধের পর বাংলায় ‘চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত’ প্রণয়ন করে...

সাওতালদের হত্যা করাই হিন্দুদের ধর্মীয় উৎসব

Bild
সাওতালদের হত্যা করাই হিন্দুদের ধর্মীয় উৎসব হিন্দুরা বলে ‘দূর্গা পূজা’, আর সাওতালরা বলে ‘হুদুর দূর্গা’। হিন্দুরা সাওতাল রাজা মহিষাসুরকে ডাকে অসুর বলে, আর সাওতালরা হিন্দুদের দূর্গা দেবীকে ডাকে ‘বেশ্যা’ বলে। এ সম্পর্কে টাইমস অব ইন্ডিয়াতে একটি রিপোর্ট প্রকাশিত হয়- সাঁওতালদের কিছু উপজাতি বহু বহু যুগ ধরে "হুদুর দূর্গা" উৎসব পালন করে আসেন যে উৎসবে তাঁরা সাঁওতাল রাজা মহিষাসুরকে স্মরণ করে। তাদের মধ্যে যে কিংবদন্তি প্রচলিত তা হলো মহিষাসুর ছিলেন এক সাঁওতাল রাজা যাকে দূর্গা নামের এক বেশ ্যা ছলে বলে ভুলিয়ে বিষ খাইয়ে খুন করে। তাঁরা ওই জন্যে দূর্গা পুজোতে আনন্দ না করে শোকের দিবস হিসেবে পালন করেন। এই নিয়ে এখন কিছু ইতিহাসবিদ গবেষণা শুরু করেছেন এবং ইংরেজি মাধ্যমের সংবাদপত্রতেও এই উৎসবের কথা প্রকাশিত হয়েছে গত বছর। (লিংক:  http://goo.gl/rhkdcN ) এ ইতিহাস প্রমাণ করে, এ অঞ্চলে আদিবাসী সাওতালদের বসবাস ছিলো। কিন্তু বহিরাগত আর্য হিন্দুরা ইরান থেকে ভারতবর্ষে এসে আদিবাসী সাওতালদের উপর গণহত্যা চালায়। এ কারণে দূর্গা পূজা হিন্দুদের জন্য খুশির দিন, আর সাওতালদের জন্য দুঃখের দিন। ১৮৫৫ সালে যে সা...