একজন হিন্দুকে কি ‘মালউন’ বলা যায় ? কুরআন শরীফে এ সম্পর্কে কি আছে?
একজন হিন্দুকে কি ‘মালউন’ বলা যায় ? কুরআন শরীফে এ সম্পর্কে কি আছে?
আরবী ‘মালউন’ (মালাউন নয়) শব্দটা এসেছে আরবী শব্দ ‘লানত’ থেকে । যাকে ‘লানত’ বা ‘অভিসম্পাত’ দেয়া হয় তাকে ‘মালউন’ বা ‘অভিশপ্ত’ বলে। এখানে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে, সাধারণ মানুষ কাউকে ‘অভিসম্পাত’ দিলেই সে ব্যক্তি ‘মালউন’ হয়ে যায় না, তবে মহান আল্লাহ তায়ালা বা রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যদি কাউকে ‘লানত’ দেন, তবে তাকে নিশ্চিত ভাবে ‘মালউন’ বলা যায়। আসুন এ সম্পর্কে পবিত্র কুরআন পাকের কিছু আয়াত শরীফ পাঠ করি।
১) অতএব কাফেরদের উপরে আল্লাহর অভিসম্পাত। (বাকারা- ৮৯)
২) নিশ্চয় যারা কুফরী করে এবং কাফের অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে সেসমস্ত লোকের প্রতি আল্লাহর ফেরেস্তা এবং সমগ্র মানুষের লানত। (সূরা বাকারা-১৬১)
৩) আল্লাহ তাদের প্রতি অভিসম্পাত করেছেন তাদের কুফরীর দরুন। (সূরা মায়েদা- ৪৬)
৪) বনী-ইসলাঈলের মধ্যে যারা কাফের, তাদেরকে দাউদ ও মরিয়মতনয় ঈসার মুখে ‘অভিসম্পাত’ করা হয়েছে। এটা একারণে যে, তারা অবাধ্যতা করত এবং সীমা লংঘন করত। (সূরা মায়েদা- ৭৮)
৫) নিশ্চয় আল্লাহ কাফেরদেরকে ‘অভিসম্পাত’ করেছেন এবং তাদের জন্যে জ্বলন্ত অগ্নি প্রস্তুত রেখেছেন। (সূরা আহযাব- ৬৪)
অর্থাৎ যারা ঈমান আনেনি, অর্থাৎ কাফেরদের স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা নিজেই ‘লানত’ বা অভিসম্পাত দিয়েছেন, সুতরাং তাদেরকে ‘মালউন’ বা ‘অভিশপ্ত’ বলা যায়। তাই হিন্দুদের ‘মালউন’ বলা পবিত্র কুরআন শরীফ অনুসারেই জায়েজ।
আরবী ‘মালউন’ (মালাউন নয়) শব্দটা এসেছে আরবী শব্দ ‘লানত’ থেকে । যাকে ‘লানত’ বা ‘অভিসম্পাত’ দেয়া হয় তাকে ‘মালউন’ বা ‘অভিশপ্ত’ বলে। এখানে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে, সাধারণ মানুষ কাউকে ‘অভিসম্পাত’ দিলেই সে ব্যক্তি ‘মালউন’ হয়ে যায় না, তবে মহান আল্লাহ তায়ালা বা রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যদি কাউকে ‘লানত’ দেন, তবে তাকে নিশ্চিত ভাবে ‘মালউন’ বলা যায়। আসুন এ সম্পর্কে পবিত্র কুরআন পাকের কিছু আয়াত শরীফ পাঠ করি।
১) অতএব কাফেরদের উপরে আল্লাহর অভিসম্পাত। (বাকারা- ৮৯)
২) নিশ্চয় যারা কুফরী করে এবং কাফের অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে সেসমস্ত লোকের প্রতি আল্লাহর ফেরেস্তা এবং সমগ্র মানুষের লানত। (সূরা বাকারা-১৬১)
৩) আল্লাহ তাদের প্রতি অভিসম্পাত করেছেন তাদের কুফরীর দরুন। (সূরা মায়েদা- ৪৬)
৪) বনী-ইসলাঈলের মধ্যে যারা কাফের, তাদেরকে দাউদ ও মরিয়মতনয় ঈসার মুখে ‘অভিসম্পাত’ করা হয়েছে। এটা একারণে যে, তারা অবাধ্যতা করত এবং সীমা লংঘন করত। (সূরা মায়েদা- ৭৮)
৫) নিশ্চয় আল্লাহ কাফেরদেরকে ‘অভিসম্পাত’ করেছেন এবং তাদের জন্যে জ্বলন্ত অগ্নি প্রস্তুত রেখেছেন। (সূরা আহযাব- ৬৪)
অর্থাৎ যারা ঈমান আনেনি, অর্থাৎ কাফেরদের স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা নিজেই ‘লানত’ বা অভিসম্পাত দিয়েছেন, সুতরাং তাদেরকে ‘মালউন’ বা ‘অভিশপ্ত’ বলা যায়। তাই হিন্দুদের ‘মালউন’ বলা পবিত্র কুরআন শরীফ অনুসারেই জায়েজ।
Kommentarer
Skicka en kommentar