আমাদের দেশের প্রথমসারির এক গোয়েন্দা সংস্থা ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স (NSI)।
আমাদের দেশের প্রথমসারির এক গোয়েন্দা সংস্থা ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স (NSI)।
আমাদের দেশ এখনও সেই ব্রিটিশ যুগে পড়ে আছে জনগনকে সরকারী বিভিন্ন তথ্য জানানোর ক্ষেত্রে। একেবারে গোপনীয় বাদে অনেক কিছুই জানার অধিকার আমাদের আছে, যা সম্পর্কে আমরা নিজেরাই সচেতন না। তাই এদের কাজকর্ম সম্পর্কে আমরা তেমন কিছুই জানতে পারি না। যাই হোক, আমার আজকের টপিকস জনগনের অধিকার না, বরং এন এস আই এর এক গোপন অপারেশন এর কথা আপনাদের সংক্ষেপে জানানো।
না এটা মোসাদ,সি আই এ কিংবা এস্পিওনাজ এর কোনো মিশন নয়।এটা কোনো হলিউড মুভির সিন ও নাহ।এটা আমাদের এন এস আই এর একটা মিশন।
তখন ২০০৪-০৫ সাল। দেশে প্রচুর হারে মাদক ঢুকছে সীমান্ত পথে। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত তখন মাদকের অভয়ারণ্য। স্বভাবতই সোর্স ভারতের মাটিতে। বাংলাদেশ সরকার ভারতীয় হাইকমিশনকে অনুরোধ জানাল এই বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য। কিন্তু ভারত জানাল কিছুই করতে পারবে না তারা। আর শুধু শুধুই নাকি তাদের দোষ দেয়া হচ্ছে!! বুঝতেই পারছেন কেন এটা বলল তারা। বাংলাদেশ অস্থিতিশীল হলে তাদেরই লাভ। আমরা ভাল একটা দেশ হয়ে গেলে তাদেরই ক্ষতি!!
বাংলাদেশ সরকার বুঝে গেল যা করার তা নিজেদেরই করতে হবে। এন এস আই কে ডেকে সবকিছু বুঝিয়ে দেয়া হল। দেয়া হল সর্বময় ক্ষমতা। গঠনতান্ত্রিকভাব
ে প্রধানমন্ত্রীর কাছেই জবাবদিহি করতে হয় তাদের। তাই প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে গ্রীন সিগনাল পেয়েই কাজে নেমে পড়ল এন এস আই এর চৌকস গুপ্তচর রা। অজানাসংখ্যক গুপ্তচর সীমানা পেরিয়ে ঢুকে গেল ভারতে। ছড়িয়ে পড়ল বিভিন্ন বড় বড় শহরে। কলকাতা-মুম্বাই-গোয়া-মাদ্রাজ-তা
মিলনাড়ু-বেঙ্গালোর সহ আরও জায়গায়। দুইমাসের ভিতর শীর্ষ ২৩ জন মাদকসম্রাট কে চিহ্নিত করে ফেলল।
এরপর কি করল বলেন তো! ইজরায়েলি কুখ্যাত গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের কায়দায় এক রাতের ভিতর সবকটাকে কচুকাটা করে রেখে এল। ধ্বংস করে এল অনেক মাদকের কারখানা। এরপর নিরাপদে একজন বাদে সবাই ফিরে এল মাতৃভূমিতে বিজয়ীর বেশে।
অভিযানের শেষ দিকে একজন এন এস আই গুপ্তচর আটক হল ভারতীয় পুলিশের কাছে। তারা জানতে পারল কভার্ট অপারেশন টা সম্পর্কে। ততদিনে খেল খতম। ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা RAW আর সি বি আই সহ পুলিশের আক্কেল গুড়ুম। নাকের ডগা দিয়ে বাঙ্গালিরা এমন এক কভার্ট অপারেশন সেরে নিরাপদে বেরিয়ে গেল আর তারা বালটা ও ছিঁড়তে পারল না!!!!
আমরা এফ বি আই, সি আই এ, র, মোসাদ, এম আই সিক্স, মুখরাবাত, ডি জি এস আই, কেজিবি এদের এবিলিটি দেখে অবাক হই। কিন্তু জানিই না বাংলার ছেলেরা সুযোগ পেলে কি করতে পারে। সরকার নিজেদের স্বার্থেই এদের কাজে লাগায় না বরং উল্টো তাদের দিয়ে খারাপ কাজ করিয়ে নেয়, নিজেদের গদি পাকা করার বন্দোবস্ত করে। যার প্রকৃষ্ট উদাহরণ , আলোচিত দশ ট্রাক অস্ত্র মামলার আসামীরা। এন এস আই এর হর্তাকর্তা রা।
কি করব আর। আশায় বুক বাঁধতে পারি। অপটিমিস্টিক হতে পারি।
একদিন হয়ত আমরাও পারব...............
বাংলাদেশ সরকার বুঝে গেল যা করার তা নিজেদেরই করতে হবে। এন এস আই কে ডেকে সবকিছু বুঝিয়ে দেয়া হল। দেয়া হল সর্বময় ক্ষমতা। গঠনতান্ত্রিকভাব
ে প্রধানমন্ত্রীর কাছেই জবাবদিহি করতে হয় তাদের। তাই প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে গ্রীন সিগনাল পেয়েই কাজে নেমে পড়ল এন এস আই এর চৌকস গুপ্তচর রা। অজানাসংখ্যক গুপ্তচর সীমানা পেরিয়ে ঢুকে গেল ভারতে। ছড়িয়ে পড়ল বিভিন্ন বড় বড় শহরে। কলকাতা-মুম্বাই-গোয়া-মাদ্রাজ-তা
মিলনাড়ু-বেঙ্গালোর সহ আরও জায়গায়। দুইমাসের ভিতর শীর্ষ ২৩ জন মাদকসম্রাট কে চিহ্নিত করে ফেলল।
এরপর কি করল বলেন তো! ইজরায়েলি কুখ্যাত গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের কায়দায় এক রাতের ভিতর সবকটাকে কচুকাটা করে রেখে এল। ধ্বংস করে এল অনেক মাদকের কারখানা। এরপর নিরাপদে একজন বাদে সবাই ফিরে এল মাতৃভূমিতে বিজয়ীর বেশে।
অভিযানের শেষ দিকে একজন এন এস আই গুপ্তচর আটক হল ভারতীয় পুলিশের কাছে। তারা জানতে পারল কভার্ট অপারেশন টা সম্পর্কে। ততদিনে খেল খতম। ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা RAW আর সি বি আই সহ পুলিশের আক্কেল গুড়ুম। নাকের ডগা দিয়ে বাঙ্গালিরা এমন এক কভার্ট অপারেশন সেরে নিরাপদে বেরিয়ে গেল আর তারা বালটা ও ছিঁড়তে পারল না!!!!
আমরা এফ বি আই, সি আই এ, র, মোসাদ, এম আই সিক্স, মুখরাবাত, ডি জি এস আই, কেজিবি এদের এবিলিটি দেখে অবাক হই। কিন্তু জানিই না বাংলার ছেলেরা সুযোগ পেলে কি করতে পারে। সরকার নিজেদের স্বার্থেই এদের কাজে লাগায় না বরং উল্টো তাদের দিয়ে খারাপ কাজ করিয়ে নেয়, নিজেদের গদি পাকা করার বন্দোবস্ত করে। যার প্রকৃষ্ট উদাহরণ , আলোচিত দশ ট্রাক অস্ত্র মামলার আসামীরা। এন এস আই এর হর্তাকর্তা রা।
কি করব আর। আশায় বুক বাঁধতে পারি। অপটিমিস্টিক হতে পারি।
একদিন হয়ত আমরাও পারব...............
Kommentarer
Skicka en kommentar