সি আই এ মোসাদ এর প্রজেক্ট হলো ইনসেস্ট তথা বাবা-মেয়ে,মা-ছেলে, ভাই-বোন অবৈধ সম্পর্ককে প্রমোট করা।

সি আই এ মোসাদ এর প্রজেক্ট হলো ইনসেস্ট তথা বাবা-মেয়ে,মা-ছেলে, ভাই-বোন অবৈধ সম্পর্ককে প্রমোট করা।
বাংলাাদেশে আমেরিকান পন্থী নাস্তিক শিক্ষামন্ত্রী নু্রুল ইসলাম নাহিদ এর আশ্রয়ে আমেরিকান দালালেরা সামাজিক শালীনতার সমস্ত সীমা রেখা ভেঙ্গে দিতে চাচ্ছে। তারা চাচ্ছে পিতা-মেয়ে, মা-ছেলে, ভাই-বোনের মধ্যে কোন শালীনতার দূরত্ব না থাকুক।
সে জন্য নারীবাদীরা বারবার বলছে মাসিক এর সময় বাবারাই যেন মেয়েদেরকে স্যানিটারী প্যাড কিনে দেয়।
আমি একজন মুফতী সাহেবকে ইনবক্স করে এ ব্যাপারে জানতে চাই যে মেযেদের পিরিয়ডের বিধি বিধান তারা কিভাবে জানবে? তিনি জানান মেয়েরা তাদের মায়েদের কাছ থেকে জানবে ,তার মহিলা অভিভাবক এর কাছ থেকে অথবা কোন মহিলা আলেমার কাছ থেকে জেনে নিবে।
তদ্রুপ ছেলেরা হয় তার বাবার কাছ থেকে নতুবা পুরুয অভিভাবক এর কাছ থেকে অথবা কোন পুরুষ আলেম এর কাছ থেকে জেনে নিবে।
এবার পাঠক!
এখন একটু চিন্তা করে দেখুন কোন মা যদি ছেলেকে কন্ট্রাসেপটিভ/ কন্ডম এর প্যাকেট দিয়ে বলে যে বাবা এটা এভাবে ব্যবহার করতে হয়। বা বাসর রাতের আগে যদি ছেলে তার মাকে গিয়ে বলে যে মা আমার রাবারের প্যাকেট লাগবে সেটা কতটুকু সামাজিক নৈরাজ্যের কারণ হবে? মা-ছেলের শালীনতার দূরত্ব কি থাকবে? থাকবে না।
ঠিক তদ্রুপ বাবা যখন মেয়েকে স্যানিটারী প্যাড গিফট করবে। বা এর ব্যাপারে বুঝিয়ে বলবে তখন পিতা এব্ং মেয়ের শালীনতার সম্পর্কের মাপ কাঠি কতটুকু বজায় থাকবে?

এটাই মূলত সি আই এর দীর্ঘমেয়াদী প্রজেক্ট দেশে দেশে ইনসেস্ট রিলেশন প্রমোট করা। বিশেষ করে বাংলাদেশ এই প্রজেক্ট এর প্রাইম টার্গেট।
http://archive.is/7p2gI
যার জন্য কাজ করে যাচ্ছে ওম্যান চাপ্টার এর সুপ্রীতি সোনাগাছি মাসি, নুরুল নাহিদ এর ঋতু(পড়তে হবে ঋতুস্রাব) এর মতো রেডিক্যাল ফ্যামিনিস্ট ওরফে বেগুনবাদীরা।
এখন এরা বলতে চায় "গে রাইট ইজ দা হিউম্যান রাইট"
কয়েক দিন এরাই বলবে "ইনসেস্ট ইজ দা হিউম্যান রাইট"
এদের মূল পরিকল্পনা হচ্ছে ছেলের কাছে মাকে কামনার বস্তু তখা বাবার কাছে মেয়েকে কামনার বস্তুতে (ফেটিশ) পরিণত করা।
যার জলজ্যান্ত উদাহরণ আমরা দেখি কয়েকদিন আগে ফারিহা নামের নেশাখোর মেয়েটি তার বাবার নামে মিথ্যা অভিযোগ দিচ্ছিলো এবং সুপ্রীতি বেশ্যাবাদীরা তার নেগেটিভ মার্কেটিং করছিলা ।
এখনও যদি এদের ঠেকানো না যায় তবে বাংলাদেশের সামাজিক অবকাঠামো পুরোই ধ্বংস হয়ে যাবে । এবং টপ ইনসেস্ট তালিকাভুক্ত কান্ট্রি গুলোর মধ্যে বাংলাদেশও তালিকাভুক্ত হবে।

Kommentarer

Populära inlägg i den här bloggen

পতিতা ব্যবসায়ী রবীন্দ্রনাথ এবং দালাল মিডিয়া

বাংলাদেশে পতিতাদের সংগঠনগুলোই বলছে- বাংলাদেশে ১৮ বছরের নিচে পতিতাদের সংখ্যা ৬৪% এবং তারা আরো জানাচ্ছে, ৯০% পতিতা তাদের দেহব্যবসা শুরু করে শিশু বয়স থেকেই।