কল্পনার রাজ্যে হাবুডুবু খাচ্ছে বর্তমান মুসলিম সম্প্রদায়ঃ
কল্পনার রাজ্যে হাবুডুবু খাচ্ছে বর্তমান মুসলিম সম্প্রদায়ঃ
কথা বলছিলাম দু'জন উকিল সাহেবের সাথে।কথার ফাকে বললাম বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে হিন্দুরা দ্বীন ইসলাম অবমাননা যেভাবে শুরু করেছে
যেমন: চান্দগাও মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে প্রকাশ্য হত্যার হুমকি, হালিশহরে কুরবানির দিন গর্দান ফেলে দেয়ার হুমকি,কুমিল্লায় মসজিদ অবমাননা,সবশেষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কাবা শরীফ অবমাননার ঘটনা ইত্যাদি। তারা সাথে সাথে আমার কথার প্রতিবাদ করল। আর বলল, 'অনলাইনে যা কিছু লিখা হয় সব ভুয়া' শুধু কি তাই তারা আমাকে আরো বলল, ''বাংলাদেশ ভারত নয় যে,হিন্দুরা যাচ্ছে তাই করতে পারবে,আর যদি করে মুসলমানরা তাদের অবস্থা খারাপ তথা কচু কাটা করত কিন্তু তা করেনি, মূলত কিছু সাম্প্রদায়িক ব্যক্তি মুসলমান হিন্দুর মাঝে দাংগা লাগানোর উদ্দেশ্যে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা করছে''।
অর্থাৎ ওকিল সাহেবরা বিশ্বাসই করতে চাইছেনা যে, বাংলাদেশে হিন্দুরা এরুপ কাজ করতে পারে। তারা ইলেক্ট্রিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় যেভাবে দেখেছে,পড়েছে ও শুনেছে সেভাবেই আওরাচ্ছে। #এই কথা কি শুধু দু'জন ওকিল সাহেবের 'না,বরং তা অধিকাংশ বাংলাদেশী মুসলমানের। নাউযুবিল্লাহ! যার ফলে মুসলমানরা এত্তসব ঘটনার পর নিরব,নিশ্চুপ হয়ে রয়েছে।
#তারা মূলত খা:পো: মিডিয়ার কারসাজি বুঝতে না পেরে কল্পনার রাজ্যে হাবুডুবু খাচ্ছে। অবশ্যই একদিন তাদের সেই কল্পনা ভেংগে চুরমার হয়ে যাবে এবং তখন বুঝবে ঘটনাগুলো সত্য ছিল। কিন্তু তখন বুঝে আর লাভ নেই। কথায় বলে ,'দাত থাকতে দাতের মর্যাদা দিতে হয়' দাতে যখন পোকা ধরবে তখন সেই দাত ফেলে দেয়া ছাড়া উপায় থাকে না।
###মুসলিম ভাতৃবৃন্দকে এখনই অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ উদ্দিপনায় জেগে উঠতে হবে,অন্যথায় এই সোনার বাংলাদেশ হিন্দুদের করদরাজ্যে পরিণত হবে।
কথা বলছিলাম দু'জন উকিল সাহেবের সাথে।কথার ফাকে বললাম বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে হিন্দুরা দ্বীন ইসলাম অবমাননা যেভাবে শুরু করেছে
যেমন: চান্দগাও মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে প্রকাশ্য হত্যার হুমকি, হালিশহরে কুরবানির দিন গর্দান ফেলে দেয়ার হুমকি,কুমিল্লায় মসজিদ অবমাননা,সবশেষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কাবা শরীফ অবমাননার ঘটনা ইত্যাদি। তারা সাথে সাথে আমার কথার প্রতিবাদ করল। আর বলল, 'অনলাইনে যা কিছু লিখা হয় সব ভুয়া' শুধু কি তাই তারা আমাকে আরো বলল, ''বাংলাদেশ ভারত নয় যে,হিন্দুরা যাচ্ছে তাই করতে পারবে,আর যদি করে মুসলমানরা তাদের অবস্থা খারাপ তথা কচু কাটা করত কিন্তু তা করেনি, মূলত কিছু সাম্প্রদায়িক ব্যক্তি মুসলমান হিন্দুর মাঝে দাংগা লাগানোর উদ্দেশ্যে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা করছে''।
অর্থাৎ ওকিল সাহেবরা বিশ্বাসই করতে চাইছেনা যে, বাংলাদেশে হিন্দুরা এরুপ কাজ করতে পারে। তারা ইলেক্ট্রিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় যেভাবে দেখেছে,পড়েছে ও শুনেছে সেভাবেই আওরাচ্ছে। #এই কথা কি শুধু দু'জন ওকিল সাহেবের 'না,বরং তা অধিকাংশ বাংলাদেশী মুসলমানের। নাউযুবিল্লাহ! যার ফলে মুসলমানরা এত্তসব ঘটনার পর নিরব,নিশ্চুপ হয়ে রয়েছে।
#তারা মূলত খা:পো: মিডিয়ার কারসাজি বুঝতে না পেরে কল্পনার রাজ্যে হাবুডুবু খাচ্ছে। অবশ্যই একদিন তাদের সেই কল্পনা ভেংগে চুরমার হয়ে যাবে এবং তখন বুঝবে ঘটনাগুলো সত্য ছিল। কিন্তু তখন বুঝে আর লাভ নেই। কথায় বলে ,'দাত থাকতে দাতের মর্যাদা দিতে হয়' দাতে যখন পোকা ধরবে তখন সেই দাত ফেলে দেয়া ছাড়া উপায় থাকে না।
###মুসলিম ভাতৃবৃন্দকে এখনই অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ উদ্দিপনায় জেগে উঠতে হবে,অন্যথায় এই সোনার বাংলাদেশ হিন্দুদের করদরাজ্যে পরিণত হবে।
Kommentarer
Skicka en kommentar