পতিতা ব্যবসায়ী রবীন্দ্রনাথ এবং দালাল মিডিয়া
পতিতা ব্যবসায়ী রবীন্দ্রনাথ এবং দালাল মিডিয়া
গত ৭ই মে ছিলো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৫৬তম জন্মবার্ষিকী। তাই মিডিয়া তাকে নিয়েং লাফালাফি করেছে। রবীন্দ্রনাথ আসলেই কেমন ছিলো সেটা নিয়ে বিতর্ক অনেক। কারণ রবীন্দ্রনাথকে অনেকে আদর্শ মানে তার লূইচ্চামির কারণে। কারণ লুইচ্চামি করার জন্যও অনেকে অনেককে আদর্শ মানে।
আসুন কেমন ছিলো রবীন্দ্রনাথ:
রবীন্দ্রনাথের পূর্বপুরুষ ছিল কুলি সর্দার! অতঃপর পতিতালয় ব্যবসা এবং ব্রিটিশদের চাকর। তার ঠাকুর পদবী ব্রাহ্মণ অর্থে নয়, বরং কুলি সর্দার অর্থেই রবীন্দ্রনাথের পূর্বপুরুষেরা ছিলেন খুবই সাধারন অখ্যাত মানুষ। রবীন্দ্রনাথের পূর্বপুরুষেরা এত দরিদ্র ছিলেন যে ,দারিদ্রের কারনে ভাগ্যন্বষণে একসময় বাড়ি ছেড়ে চলে যেতে হয়েছিল অন্যত্র।
রবীন্দ্রনাথের পারিবারিক ব্যবসা ছিলো পতিতালয় ব্যবসা।
রবীন্দ্রনাথের দাদার শুধু কলকাতায় ছিলো ৪৩টা পতিতালয় (তথ্যসূত্র: সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত, দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী,১৯৬২,পৃ.৩৫৮-৬০; কলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকা,২৮শে কার্তিক,১৪০৬, রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
রবীন্দ্রনাথ এবং তার পরিবার ইংরেজদের দালালি করে জমিদারি পায় এবং সে প্রজাদের উপর খুব জুলুম নির্যাতন চালায়। (সূত্র: অধ্যাপক অমিতাভ চৌধুরী, জমিদার রবীন্দ্রনাথ, দেশ ১৪৮২শারদীয় সংখ্যা)
রবীন্দ্রনাথ পতিতাদের মধ্যেও সাহিত্য রস খুজে পেয়েছেন। রবীন্দ্রনাথ ঢাকায় বুড়িগঙ্গার পাশে বিখ্যাতগঙ্গাজলী’র (একটি এলাকার নাম যেখানে ঐ সময় বিশাল পতিতালয় ছিলো) পাশে এসে লিখেছিলো “বাংলার বধূ বুকে তার মধু”।
রবীন্দ্রনাথ ছিলো লুইচ্চা। অবৈধ লুইচ্চামির কারণে তার সিলিফিস নামক যৌন রোগটি হয়েছিলো। (রবীন্দ্রনাথের সিফিলিস হয়েছিলো এর সূত্র: বই-নারী নির্যাতনেররকমফের, লেখক: সরকার সাহাবুদ্দিন আহমদ, পৃষ্ঠা: ৩৪১)
গত ৭ই মে ছিলো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৫৬তম জন্মবার্ষিকী। তাই মিডিয়া তাকে নিয়েং লাফালাফি করেছে। রবীন্দ্রনাথ আসলেই কেমন ছিলো সেটা নিয়ে বিতর্ক অনেক। কারণ রবীন্দ্রনাথকে অনেকে আদর্শ মানে তার লূইচ্চামির কারণে। কারণ লুইচ্চামি করার জন্যও অনেকে অনেককে আদর্শ মানে।
আসুন কেমন ছিলো রবীন্দ্রনাথ:
রবীন্দ্রনাথের পূর্বপুরুষ ছিল কুলি সর্দার! অতঃপর পতিতালয় ব্যবসা এবং ব্রিটিশদের চাকর। তার ঠাকুর পদবী ব্রাহ্মণ অর্থে নয়, বরং কুলি সর্দার অর্থেই রবীন্দ্রনাথের পূর্বপুরুষেরা ছিলেন খুবই সাধারন অখ্যাত মানুষ। রবীন্দ্রনাথের পূর্বপুরুষেরা এত দরিদ্র ছিলেন যে ,দারিদ্রের কারনে ভাগ্যন্বষণে একসময় বাড়ি ছেড়ে চলে যেতে হয়েছিল অন্যত্র।
রবীন্দ্রনাথের পারিবারিক ব্যবসা ছিলো পতিতালয় ব্যবসা।
রবীন্দ্রনাথের দাদার শুধু কলকাতায় ছিলো ৪৩টা পতিতালয় (তথ্যসূত্র: সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত, দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আত্মজীবনী,১৯৬২,পৃ.৩৫৮-৬০; কলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকা,২৮শে কার্তিক,১৪০৬, রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
রবীন্দ্রনাথ এবং তার পরিবার ইংরেজদের দালালি করে জমিদারি পায় এবং সে প্রজাদের উপর খুব জুলুম নির্যাতন চালায়। (সূত্র: অধ্যাপক অমিতাভ চৌধুরী, জমিদার রবীন্দ্রনাথ, দেশ ১৪৮২শারদীয় সংখ্যা)
রবীন্দ্রনাথ পতিতাদের মধ্যেও সাহিত্য রস খুজে পেয়েছেন। রবীন্দ্রনাথ ঢাকায় বুড়িগঙ্গার পাশে বিখ্যাতগঙ্গাজলী’র (একটি এলাকার নাম যেখানে ঐ সময় বিশাল পতিতালয় ছিলো) পাশে এসে লিখেছিলো “বাংলার বধূ বুকে তার মধু”।
রবীন্দ্রনাথ ছিলো লুইচ্চা। অবৈধ লুইচ্চামির কারণে তার সিলিফিস নামক যৌন রোগটি হয়েছিলো। (রবীন্দ্রনাথের সিফিলিস হয়েছিলো এর সূত্র: বই-নারী নির্যাতনেররকমফের, লেখক: সরকার সাহাবুদ্দিন আহমদ, পৃষ্ঠা: ৩৪১)
Kommentarer
Skicka en kommentar