হিন্দুৃদের বিশ্বাস করেছেন তো মরেছেন (আমার এক পাঠকের অভিজ্ঞতা)

হিন্দুৃদের বিশ্বাস করেছেন তো মরেছেন (আমার এক পাঠকের অভিজ্ঞতা)
==
আমার আগের পোস্টে Farhan Hussain নামক এক পাঠক কমেন্ট বক্সে হিন্দুদের নিয়ে তাদের তিক্ত অভিজ্ঞতা ব্যক্ত করেছিলেন। তাদের একটি পারিবারিক রাইস মিল রয়েছে, যেই রাইস মিলের ‘সরকার’ হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছিল এক হিন্দুকে। সেই হিন্দুটি তাদের বিশ্বাসের সুযোগে মিলের ৫০ লক্ষ টাকা লোপাট করে এখন পলাতক। হিন্দুদের প্রতারণা থেকে বাঁচার জন্য সব মুসলিম পাঠকদেরই ঘটনাটি জানা উচিত, তাই নীচে বিস্তারিত তুলে ধরা হল-
“আজমিরিগঞ্জ এর ‘বিরাট’ নামক গ্রামের গোপাল নামক এব হিন্দু ‘সরকার’ (ধান চালের ধরণ বুঝে এমন লোক) কে গদির দায়িত্ব দিয়েছিলাম। তার তত্ত্বাবধানেই মিল চলত। আমাদের মিলটা হল হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচং থানায়। তাকে আমরা অনেক বেশি বিশ্বাস করেছিলাম, তাছাড়া বিশ্বাস করার মতো পারফরম্যান্সও সে করেছে। আমাদের সাথে রমজানে রোজা না রাখলেও সারাদিন কিছু খেত না, সন্ধ্যায় ইফতারের সময় খেত এমনকি গরুর গোস্তও খেত ওই বাঞ্চত।
এভাবেই দিন চলেছে। আর এ ধরনের ব্যবসা কিন্তু বাকির উপরই চলে। ক্রেতারা সাথে সাথে টাকা দেয় না, পরে হয় ব্যাংকের মাধ্যমে নইলে নিজে গিয়ে আনতে হয়। ব্যাংক থেকে যে টাকাগুলো আসে তা ভাইয়া নিজে গিয়ে উঠিয়ে আনে। আর যে টাকাগুলো সরাসরি ক্রেতাদের কাছ থেকে লেনদেন করে আনতে হয়, সেই টাকার দায়িত্ব ছিল হারামি মালউনের কাছে। ভাইয়া মিল সহ আরও অনেক কিছু একাই সামলাত, আমি আর আমার বড় এক ভাই আমরা স্টাডি করি। এজন্য মালউনের কাছেই দূর দূরান্ত থেকে টাকা উঠানোর দায়িত্ব ছিল।
তো ওই হারামি ক্রেতার কাছ থেকে যদি আনত ৮ লাখ তাহলে খাতায় লিখত ৬ লাখ আর বাকি ২ লাখ সরিয়ে বলত ২ লাখ পার্টির কাছে রয়ে গেছে। তো আমরা তো ভাবতাম পরের বার গেলে টাকা দিয়েই দিবে। যদি টাকা আনত ১৪ লাখ লিখত ১০ লাখ, পরে একই ধরনের কারসাজি। এভাবে চার বছরে প্রায় অর্ধ কোটি টাকা মারছে।
আর এখানে সবচেয়ে বড় যে ব্যাপারটা সেটা হল পার্টির সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্নতা। পার্টির সাথে যদি যোগাযোগ থাকত সব সময় তাহলে ঘটনাটা ঘটত না। আর এখানে গেম খেলেছে ওই হারামি হিন্দু। পরে আমরা সব বুঝতে পেরেছি, পার্টিরাও বুঝেছে। ওই হারামি, ভাইয়া আর পার্টিগুলোর মধ্যে সব সময় সাংঘাতিক ধরনের গণ্ডগোল লাগিয়ে রেখেছিল। ভাইয়ার পজেটিভ কথাকে নেগেটিভ বানিয়ে বলত পার্টির কাছে, আবার পার্টির পজেটিভ কথাকে নেগেটিভ করে বলত ভাইয়ার কাছে। এজন্য দুই পক্ষের মধ্যেই রাগারাগি থাকত। যার কারনে ফোনেও যোগাযোগ হয় নি। আর ভাইয়া তো ঝামেলায় থাকে সব সময় সে জন্য বিষয়টার প্রতি এতো নজর দেয়নি। ‘বিশ্বাসযোগ্য’ হিন্দু ম্যানেজার দ্বারাই কাজ চালিয়ে গেছে।
আমাদের নিজের কিছু পুঁজি আর বাকি সব ব্যাংক থেকে লোন তুলে ব্যবসা শুরু করেছিলাম রে ভাই। এখনো ব্যাংকের পাওনা টাকা দিতে পারি নাই। মিলটা প্রায় বন্ধ। ভাড়া দিয়ে দেওয়ার চিন্তা আছে। দোয়া করবেন ভাই যাতে মিলের পাওনাটা আল্লাহ্‌ পরিশোধ করার তাওফিক দেন।

Kommentarer

Populära inlägg i den här bloggen

সি আই এ মোসাদ এর প্রজেক্ট হলো ইনসেস্ট তথা বাবা-মেয়ে,মা-ছেলে, ভাই-বোন অবৈধ সম্পর্ককে প্রমোট করা।

বাংলাদেশে পতিতাদের সংগঠনগুলোই বলছে- বাংলাদেশে ১৮ বছরের নিচে পতিতাদের সংখ্যা ৬৪% এবং তারা আরো জানাচ্ছে, ৯০% পতিতা তাদের দেহব্যবসা শুরু করে শিশু বয়স থেকেই।

পতিতা ব্যবসায়ী রবীন্দ্রনাথ এবং দালাল মিডিয়া