প্রায় ৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশে প্রকাশ্যে অনুষ্ঠান করে শিরক (হিন্দুদের পূজা) চলতে পারে না ।
শিরক একটি ভয়াবহ কবীরা গুনাহ। মহান আল্লাহ পাক তিনি সমস্ত গুনাহ মাফ করলেও শিরকের গুনাহ মাফ করবেন না। এ ব্যাপারে পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “নিশ্চই মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার সাথে শিরক করাকে ক্ষমা করবেন না। তবে শিরক ছাড়া অন্যান্য গুনাহ যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করবেন।” (পবিত্র সূরা নিসা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৪৮)

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে বর্তমান জনসংখ্যার প্রায় ৯৮ ভাগই হচ্ছেন মুসলমান। আর হিন্দু মুশরিকদের সংখ্যা প্রায় ১.৫ ভাগ মাত্র। হিন্দুমাত্রই মূর্তিপূজারী তথা সর্বশক্তিমান খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে মাটির তৈরি মূর্তিকে খোদা হিসেবে শরিককারী। নাউযুবিল্লাহ!
এই মুশরিকদের সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন- “নিশ্চয়ই মুশরিকরা নাপাক।” (পবিত্র সূরা তওবা শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ-২৮)
বলাবাহুল্য, এদেশে হিন্দুদের পূজা বন্ধ করতে না পারলে দিনে দিনে প্রকাশ্যে শিরকের মতো ভয়াবহ পাপ কর্মের ব্যাপকতা, অশ্লীলতা, বেহায়াপনা, পতিতাবৃত্তি, মাদকের মহামারি ক্রমশঃ বাড়তেই থাকবে, কখনো কমবে না।
কাজেই হিন্দুদের শিরকী পূজা কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে, সংসদে, রাস্তা-ঘাট বন্ধ করে বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে, উলু ধ্বনি দিয়ে অর্থাৎ আনুষ্ঠানিক পূজা অনুষ্ঠানগুলো নিষিদ্ধ করতে হবে। প্রায় ৯৮ ভাগ মুসলমানের এ পূণ্যভূমিতে সমস্ত রকমের শিরকী কর্মকাণ্ড- সরকারকে বন্ধ করতে হবে ।
উল্লেখ্য, ভারতের মোট জনসংখ্যার ৪০ ভাগ মুসলমান হওয়া সত্ত্বেও সেখানে মুসলমানদের কুরবানী করা নিষিদ্ধ করতে পারলে বাংলাদেশে জনসংখ্যার ১.৫ ভাগ হিন্দুদের পূজা প্রকাশ্যে করাটা নিষিদ্ধ হওয়া কঠিন কিছু নয়, বরং স্বাভাবিক।

Kommentarer

Populära inlägg i den här bloggen

সি আই এ মোসাদ এর প্রজেক্ট হলো ইনসেস্ট তথা বাবা-মেয়ে,মা-ছেলে, ভাই-বোন অবৈধ সম্পর্ককে প্রমোট করা।

বাংলাদেশে পতিতাদের সংগঠনগুলোই বলছে- বাংলাদেশে ১৮ বছরের নিচে পতিতাদের সংখ্যা ৬৪% এবং তারা আরো জানাচ্ছে, ৯০% পতিতা তাদের দেহব্যবসা শুরু করে শিশু বয়স থেকেই।

পতিতা ব্যবসায়ী রবীন্দ্রনাথ এবং দালাল মিডিয়া