৩৪তম বিসিএসে পুলিশ ক্যাডারে কৌশলে হিন্দু ঢোকানো হচ্ছে…………


৩৪তম বিসিএসে পুলিশ ক্যাডারে কৌশলে হিন্দু ঢোকানো হচ্ছে…………


এতদিন অনেকেই বলেছে, বর্তমান বাংলাদেশে প্রশাসন ও আইন শৃঙ্খলাবাহিনীতে হিন্দু আধিক্যের মূল কারণ হিন্দুদের মেধা। কিন্তু গতকাল দৈনিক কালের কণ্ঠতে একটি খবরে প্রকাশ পেয়েছে- এ ধরনের দাবি সম্পূর্ণ ভুল। বরং টার্গেট করে এবং উদ্দেশ্যমূলকভাবেই হিন্দুদের প্রশাসনে প্রবেশ করানো হচ্ছে।
খবরে প্রকাশ পায়- ৩৪ তম বিসিএসসে পুলিশ ক্যাডারে চান্স পায় এক হিন্দু, যার পেছনে মূল কারণ ছিলো ভাইবা বোর্ডের হিন্দু পিএসসি সদস্য দ্বারা অতিরিক্ত নম্বর দেওয়া।এ সম্পর্কে দৈনিক কালেরকণ্ঠ একটি গোপন ভিডিও ফুটেজকে দলিল হিসেবে উপস্থাপন করে বলে- ভাইবা বোর্ডের সমর চন্দ্র পাল পরীক্ষার্থী উৎপল কুমার চৌধুরীকে অতিরিক্ত ২০ নম্বর দিয়ে সুযোগ করে দেয়। অথচ উৎপল কুমার চৌধুরীর থেকে অধিক মেধাবী মুসলিম পরীক্ষার্থীরা সুযোগ পায়নি।(http://goo.gl/C84kPh)
আমি আগেও বলেছি, এখনও বলছি-
বাংলাদেশে মেধাবী মুসলিমদের বাদ দিয়ে চাকরী-বাকরীতে গণহারে হিন্দু ‍নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। এর দলিল এতদিনে কালের কণ্ঠ নিউজ আকারে প্রকাশ করলো। এরপরও যদি কারো সন্দেহ থাকে, তবে দয়া করে ইতিহাস দেখে নেবেন। ইতিহাস বলে-
১) মোঘল আমলের পূর্বে — হিন্দুরা ছিলো ববর্র ও সভ্যতা বিহীন। বর্ণপ্রথা, সতীদাহ, সেবাদাসী প্রথা, নরবলী হিন্দু সমাজকে কুড়ে কুড়ে খেতো।
২) মোঘল আমল– হিন্দুরা ছিলো সভ্যতাবিহীন, তারা মুসলিম শাসকদের কর্মচারি হয়ে সভ্যতা শিখতো।
৩) ব্রিটিশ আমলের শুরু– মুসলিম শাসকদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে দস্যু ব্রিটিশদের ভারতে যায়গা করে দেয় হিন্দুরা, স্বাধীনতা হারায় এ উপমহাদেশ। ব্রিটিশ আমলের শুরুতেও হিন্দুরা ছিলো মুসলিমদের কর্মচারি, তারা তখন মুসলিমদের থেকে সভতা শিখতো।
৪) ব্রিটিশ আমলের মাঝ থেকে- ব্রিটিশরা চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত আইন চালু করে মুসলিমদের সম্পত্তিগুলো কেড়ে নিয়ে হিন্দুদের দিয়ে দেয়। যে হিন্দুরা এতদিন মুসলিমদের কর্মচারি ছিলো, তারা হয়ে উঠলো জমিদার। শুরু করলো মুসলিমদের উপর নির্যাতন।
৫) পাকিস্তান আমলে বাংলাদেশে হিন্দুদের প্রভাব ছিলো না বললেই চলে।
৬) মুক্তিযুদ্ধের পর থেকে ৪০ বছরও প্রশাসনের তাদের অবস্থান খুব সীমিত।
৭) কিন্তু গত ৫-৭ বছর যাবত হঠাৎ করেই তারা আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হওয়া শুরু করেছে। তাহলে কি হঠাৎ করেই তাদেরজ্ঞান-বুদ্ধি-মেধা সব বেড়ে যাওয়া শুরু করেছে ? স্ট্রেইঞ্জ !!
ইতিহাস মানে পরিসংখ্যান। ইতিহাস বলছে হিন্দুদের কখনই এত মেধা ছিলো না যে বাংলাদেশে তারা মুসলিমদেরকে টেক্কা দেবে। কিন্তু হঠাৎ করেই যখন তাদের মেধাবৃদ্ধির দাবি করা হচ্ছে, তখনই সন্দেহ সৃষ্টি হয় এবং অবশেষে দৈনিক কালেরকণ্ঠ তা ফাঁস করে দেয় যে- মেধা নয় বরং ইচ্ছাকৃতভাবেই হিন্দুদের প্রশাসনের ঢুকানো হচ্ছে।
বাংলাদেশের হিন্দুরা মুসলিমদের মুখে ভাত কেড়ে নিয়ে খেয়ে ফেলছে। এরপর যদি বাংলাদেশের মুসলিমরা তা না বুঝে, তবে আমার কিছু বলার নাই।

Kommentarer

Populära inlägg i den här bloggen

সি আই এ মোসাদ এর প্রজেক্ট হলো ইনসেস্ট তথা বাবা-মেয়ে,মা-ছেলে, ভাই-বোন অবৈধ সম্পর্ককে প্রমোট করা।

বাংলাদেশে পতিতাদের সংগঠনগুলোই বলছে- বাংলাদেশে ১৮ বছরের নিচে পতিতাদের সংখ্যা ৬৪% এবং তারা আরো জানাচ্ছে, ৯০% পতিতা তাদের দেহব্যবসা শুরু করে শিশু বয়স থেকেই।

পতিতা ব্যবসায়ী রবীন্দ্রনাথ এবং দালাল মিডিয়া